বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর উপায়-বিদেশ থেকে বিকাশ ২০২৫
ভূমিকা
বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আর জন্য অনেকগুলো ভিন্ন ভিন্ন কারণ রয়েছে। যার অন্যতম প্রধান কারণ হলো দেশের অর্থনৈতিক দুরবস্থা ঠেকানো।
বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠানো সম্ভব হতে পারে বিভিন্ন উপায়ে। সেক্ষেত্রে আপনি ইচ্ছা স্বাধীন সরাসরি কোন ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে পারবেন না।
এক্ষেত্রে বিভিন্ন থার্ড পার্টি সোর্সের মাধ্যমে লিগাল উপায়ে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে পারবেন। তবে সেটা অবশ্যই কাউকে সাহায্য করার লক্ষ্যে। বিদেশে টাকা পাচার করার জন্য না।
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টেকেল। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর মাধ্যম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যম কোনটি
বেশিরভাগ প্রবাসী বাঙালি বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যম সম্পর্কে জানতে চান। কারণ আমাদের দেশ থেকে প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণ মানুষ বিদেশে যায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করে। তাই সবাই চায় টাকা যেনো দ্রুত পরিবারের নিকট পাঠানো যায়। বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যম হলো :
বিকাশ : বর্তমান সময়ে বিদেশ থেকে আমাদের দেশে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যম হলো বিকাশ। বর্তমানে বিশ্বের অনেক দেশ থেকে বিকাশের মাধ্যমে দেশে টাকা পাঠানো যায়। কোন রকম ঝামেলা ছাড়া বিকাশর মাধ্যমে সহজে টাকা পাঠানো যায়।
বিকাশের মাধ্যমে টাকা বিদেশ থেকে আমাদের দেশে পাঠালে মাত্র কয়ক সেকেন্ডের মধ্যে টাকা পৌঁছে যায়। টাকা পাঠাতে বাড়তি কোনো খরচ হয় না।
ওয়াইজ : বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যমগুলোর মধ্যে একটি হলো ওয়াইজ। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে টাকা পাঠানো যায় খুব দ্রুত। এই প্রতিষ্ঠনের বয়স কম হলেও প্রতিষ্ঠানটি দ্রুত এবং নিরাপদে টাকা পাঠাতে পারেন।
মোবাইলের মাধ্যমে এই অ্যাপসটি ব্যবহার করে প্রবাসী ভাইয়েরা দেশে টাকা পাঠাতে পারেন। এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টাকা পাঠালে খরচ কম হয় কারণ এই প্রতিষ্ঠান সামান্য খরচ নিয়ে থাকে। বাঙালি প্রবাসীদের জন্য এই অ্যাপসটি খুবই জনপ্রিয়।
ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন : টাকা পাঠানোর জন্য বিভিন্ন মাধ্যমের মধ্যে এটি পুরাতন মাধ্যম। দীর্ঘদিন থেকে এই প্রতিষ্ঠানটি টাকা আদান প্রদানের কাজ করে থাকে। বাঙালি প্রবাসীরা এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দ্রুত বিদেশ থেকে দেশে টাকা পাঠাতে পারবেন।
ট্যাপ ট্যাপ সেন্ড : বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যমগুলোর মধ্যে ট্যাপ ট্যাপ একটি। এই অঢাপসটি ব্যবহার করে খুব সহজে একজন টাকা প্রদানকারী ব্যক্তি তার পরিবারের সদস্যদের নিকট টাকা পাঠাতে পারবেন। মোবাইল অ্যাপস থাকার কারণে কোনো ঝামেলা নেই এবং অল্প খরচে দেশে টাকা পাঠানো যায়।
রেমিটলি : বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুত মাধ্যমগুলোর মধ্যে রেমিটলি একটি। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অত্যন্ত নিরাপদ একটি মাধ্যম হলো রেমিটলি। বাংলাদেশের অনেক ব্যাংক এখন এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টাকা আদান প্রদান করার পরামর্শ দিচ্ছেন।
মানিগ্রাম : বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য এটি পুরাতন মাধ্যম। তবে দীর্ঘদিন থেকে এই প্রতিষ্ঠান অত্যন্ত বিশ্বাসের সাথে কাজ করে। এই মাধ্যমে টাকা পাঠানোর জন্য আপনাকে কিছু কাগজপত্র নিয়ে এজেন্ট অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টেকেল। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা আসতে সময় লাগে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা আসতে কতদিন সময় লাগে
বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলা এখন অনেক সহজ। প্রথমে আপনার স্মার্টফোন এবং বাংলাদেশি জাতীয় পরিচয় পত্র প্রয়োজন হবে।
- বিকাশ অ্যাপটি প্লেস্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিন। তারপর অ্যাপসটি ওপেন করুন।
- লগইন বা রেজিষ্ট্রেশন বাটনে ক্লিক করে আপনি যে দেশে থাকেন সেই দেশ সিলেক্ট করুন। সেই দেশের মোবাইল নাম্বার দিন।
- আপনার মোবাইল নাম্বারে ভেরিফিকেশন কোড বা ওটিপি যাবে। যা লিখে ভেরিফিকেশনের কাজ সম্পন্ন করুন।
- আপনার পাসপোর্টের বিদেশে আগমনের স্ট্যাম্পের সাইজের ছবি আপলোড করুন।
- জাতীয় পরিচয় পত্রের সামনের অংশ এবং পেছনের অংশের ছবি তুলে দিন।
- সবকিছু তথ্য ঠিক থাকলে পরবর্তী ধাপে গিয়ে ব্যক্তিগত তথ্য দিন।
- সবশেষে ৫ ডিজিটের পিন সেট করুন।
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো তা আমরা বলতে পারি না। আপনি বিভিন্ন ব্যাংকের সেবা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করবেন। এরপর দেখবেন আপনি কোন ব্যাংক থেকে বেশি সুবিধা পাচ্ছন।
যে ব্যাংক থেকে বেশি সুবিধা পাবেন সেই ব্যাংকটাই বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য ভালো হবে। বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো জানলেন বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে টাকা পাঠাতে পারবেন।
- ইসলামী ব্যাংক
- সোনালি ব্যাংক
- অগ্রণী ব্যাংক
- জনতা ব্যাংক
- ডাচ বাংলা ব্যাংক
বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
যে সকল প্রবাসী ভাইয়েরা বিদেশে রয়েছেন তারা চাইলে কোন ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে টাকা দেশে না পাঠিয়ে বিকাশ একাউন্টের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারবেন। বিকাশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের তথ্য থেকে জানা গিয়েছে বর্তমান সময়ে পৃথিবীর প্রায় ৬১টি দেশ থেকে বিকাশ একাউন্টের মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায়। আর এই কাজটি করতে পারবেন আপনি Money Exchange House এবং Money Transfer organisation এর মাধ্যমে।
আর এই টাকা আপনি একদম বৈধভাবে পাঠাতে পারবেন।আপনি যদি না জেনে থাকেন বিদেশ থেকে বিকাশের মাধ্যমে কিভাবে টাকা পাঠাবেন তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক। বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর জন্য নিচের নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।
- প্রথমে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত ব্যাংকের ব্রাঞ্চ /money exchange / MTO Agent এর সাথে যোগাযোগ করুন।
- যে ব্যক্তির কাছে টাকা পাঠাবেন তার বিকাশ একাউন্ট নাম্বার এবং সম্পূর্ণ নাম প্রদান করুন।
- যত টাকা পাঠাবেন তার পরিমাণ পরিশোধ করুন।
- আপনার পাঠানো টাকা প্রাপ্ত ব্যক্তির কাছে পৌঁছেছে কিনা সেই বিষয়ে নিশ্চিত করুন।
- বিকাশে টাকা লেনদেন করার সময় প্রাপ্ত ব্যক্তির একাউন্ট নাম্বার সঠিক লিখেছেন কিনা এবং বিকাশ একাউন্ট এর নাম সঠিক দিয়েছেন কিনা সেটা যাচাই করুন।
- যে ব্যক্তির বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠাবেন তার একাউন্ট অবশ্যই খোলা এবং রেজিস্ট্রার্ড হবে।
- আপনি যত টাকা পাঠাবেন সেই টাকা যেন বাংলাদেশী টাকাতে একাউন্টের লিমিট না পার করে।
- হুন্ডি বা অবৈধ মাধ্যমে টাকা পাঠানো থেকে বিরত থাকুন।
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে আজকের এই আর্টেকেল। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায়
আপনারা জানতে চান বিদেশ থেকে দেশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায়। এখানে দুইটা বিষয় কাজ করে। একটি হচ্ছে আপনি যদি বিকাশ বা মোবাইলের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে চান। তাহলে সর্বোচ্চ ২,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত পাঠাতে পারবেন না। বিকাশ জাতীয় অ্যাপসের লিমিট হচ্ছে এই পর্যন্ত টাকা পাঠানো যায়।
আপনি যদি ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে দেশে টাকা আনতে চান সেক্ষেত্রে কোন লিমিটেড নেই। আপনি ব্যাংকের মাধ্যমে যত খুশি টাকা নিয়ে আসতে পারবেন। তবে প্রবাসী ভাইয়েরা বিদেশ থেকে দেশে একদিনে সর্বোচ্চ ১৫-২০ লক্ষ পর্যন্ত টাকা পাঠাতে পারবেন।
যদিও প্রবাসী ভাইয়ারা এতো টাকা পাঠাতে পারেন বা আপনি অনেক বেশি টাকা প্রদান করে থাকেন সেক্ষেত্রে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে লিমিট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টেকেল। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব নেপাল থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
নেপাল থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
আপনি যদি চান তাহলে অনেকগুলো ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে বিদেশ থেকে টাকা পাঠাতে পারেন। বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে। আপনি যদি নেপাল থেকে টাকা পাঠাতে চান তা হলে নিচের মাধ্যমগুলো দিয়ে টাকা পাঠাতে পারবেন।
- ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে
- বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে
- অনুমোদিত মানি এক্সচেঞ্জ হাউজ
- মানি এক্সচেঞ্জ
- ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংক
- ইসলামি ব্যাংক
ইন্ডিয়া থেকে বাংলাদেশে বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বর্তমানে বিশ্বের যেকোন স্থানে বসে সরাসরি ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে টাকা পাঠানো ছাড়াও ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সহজেই টাকা পাঠানো যায়। ইন্ডিয়া থেকে বাংলাদেশে আপনি বিকাশে সহজে টাকা পাঠাতে পারবেন। নিচে ইন্ডিয়া থেকে বাংলাদেশে বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম নিচে দেওয়া হলো-
ইন্ডিয়া থেকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি ব্যাংক ট্রান্সফার : ইন্ডিয়া থেকে টাকা বাংলাদেশে ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠাতে পারবেন। বাংলাদেশের অনেক ব্যাংক বিদেশি টাকা লেনদেন করে থাকেন।
ইন্ডিয়া থেকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি রেমিট্যান্স সার্ভিস : বিদেশের রেমিট্যান্স কোম্পানি ব্যবহার করে টাকা পাঠাতে পারেন। ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন, মানিকগ্রাম ইত্যাদি মাধ্যমে। আপনি নিকটতম ব্যাংকে সম্মানিত রেমিট্যান্স সার্ভিস কেন্দ্রে গিয়ে টাকা প্রেরণন করতে পারবেন।
ইন্ডিয়া থেকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি বিকাশ : বিকাশ বর্তমানে বাংলাদেশে এতটাই বিস্তৃত হয়েছে যে প্রতিটা গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এদের এজেন্ট দেখা যায়। এই বিকাশের মাধ্যমে ফরেন ব্যাংক, মানি ট্রান্সফার অর্গানাইজেশন খুব সহজেই বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে সক্ষম হয়।
ইন্ডিয়া থেকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি ওয়াইজ : এটি যুক্তরাজ্য ভিত্তিক মানি ট্রান্সফার প্রতিষ্ঠান। এর মাধ্যমে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর যায় সহজে। খুব কম রেটেই যে কোন লোকাল ব্যাংক থেকে এর মাধ্যমে মানি ট্রান্সফার করা হয়ে থাকে।
ইন্ডিয়া থেকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি ওয়েস্টার্ন : ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যমগুলোর মধ্যে একটি। যে দেশ থেকে টাকা পাঠানো হবে সে দেশের মুদ্রাকে রূপান্তর করে বাংলাদেশের মুদ্রায় রূপান্তরিত করে। ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের এজেন্টভুক্ত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করা খুব সহজ।
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টেকেল। যার পরবর্তী অংশে আমরা আলোচনা করব বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংক পাটা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বিদেশ থেকে খুব সহজেই ইসলামী ব্যাংকের Cellfin এবং M Cash অ্যাপ এর সাহায্যে বাংলাদেশে টাকা আনতে পারবেন। সেলফিন ও এম ক্যাশ অ্যাপসের Remittance সেবার আওতায় এই সুবিধাটি উপভোগ করতে পারবেন।
তবে ইসলামী ব্যাংকের সাহায্যে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স আনার জন্য অবশ্যই আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। যথাযথ সিকিউরিটি থাকায় ইসলামী ব্যাংকের সম্পূর্ণ নিয়মকানুন মেনে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা আনতে হবে।
বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে টাকা আনার জন্য অবশ্যই সেলফিন একাউন্ট খুলতে হবে। বর্তমানে অনেক ফরেন ইসলামী ব্যাংক রেমিট্যান্স হাইস থেকে কিছু তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সরাসরি ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা করতে পারেন। হাউসে সেবার মাধ্যমে খুব সহজে আপনার একাউন্টের তথ্য প্রদান করে সরাসরি টাকা জমা করতে পারবেন।
- রিসিভারের বা প্রাপকের একাউন্ট নাম্বার।
- ব্যাংকের সুইফট কোড।
- প্রাপকের নাম ও ঠিকানা।
- প্রাপকের মোবাইল নাম্বার।
- টাকা প্রেরণের উদ্দেশ্য।
- প্রাপকের নাম।
- এম ক্যাশ একাউন্ট নাম্বার ১২ সংখ্যার।
- টাকার পরিমাণ ও ব্যাংকের নাম।
আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url