ছেলেদের খুশকি দূর করার শ্যাম্পু-মাথার খুশকি দূর করার উপায় ৭টি
ছেলেদের খুশকি দূর করার শ্যাস্পু
ব্যতিব্যস্ত ছেলেদের জন্য ঘরোয়া প্যাক তৈরি ঝক্কির ব্যাপার। এক্ষেত্রে কর্মমুখর ছেলেদের জন্য বিকল্প হতে পারে এন্টি ড্যানড্রফ শ্যাম্পু। আসুন এক নজরে কিছু খুশির বিরুদ্ধে কাজ করে এমন কিছু শ্যাম্পুর নাম জেনে আসি -
- Head & Shoukders smooth & silky anti dandruff shampo
- Himalaya anti dandruff gentle clean shampoo
- Clear anti dandruff ice menthol shampoo
- Sunsilk anti-dandruff shampoo
- Clear ice menthol anti dandruff shampoo
- Clear anti dandruff complete soft care shampoo
ছেলেদের চুলের খুশকি দূর করার উপায়
খুশকির মতো বিরক্তিকর চুলের সমস্যা আর হতেই পারে না। মেয়েদের চেয়ে ছেলেরাই সবচেয়ে বেশি ভোগেন এ সমস্যায়। তবে মাত্র তিনটি সহজ উপায় মেনে চললে খুশকি নামক যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
স্বাস্থ্যেজ্জ্বল চুলের আশা আমাদের সবার। কিন্তু সেই পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় খুশকি নামক যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা। এ সমস্যা আমাদের আশপাশের অনেকের আছে, তবে মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের এ সমস্যায় বেশি ভোগেন। মেলাসিজিয়া ছত্রাক, সঠিক যন্ত্রের অভাব, দূষণ, আবহাওয়া, সেবোরিক ডার্মাটাইটিস, অতিরিক্ত শুষ্ক, তৈলাক্ত মাথার ত্বক খুশকির অন্যতম কারণ। এছাড়া কোনো অসুখ বা বংশগত কারণের এসমস্যা দেখা দেয়।
অন্যান্য যেকোনো সময়ের চেয়ে শীতে খুশকির প্রকোপ বেড়ে যায়। ছেলেদের খুশকি দূর করার শ্যাম্পু এ সময় মাত্র তিনটি সহজ উপায় মেনে চললে ছেলেরা এ বিরক্তিকর সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারে।
এক্সফোলিয়েশন : শরীরের ত্বকের মতো মাথার ত্বকও মৃত কোষ জমে। শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করলে কিছু মৃত কোষ উঠে গেলে ভালোভাবে তা কখনোই যায় না। আর যাদের স্ক্যাল্প বেশি শুষ্ক, তৈলাক্ত ও খুশকিযুক্ত তাদের জন্য এক্সফোলিয়েশন অত্যন্ত জরুরি।
ঘরে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে খুব সহজে মাথার ত্বকের এক্সফোলিয়েটর বানিয়ে ফেলা যায়। যেমন- এক টেবিল চামচ নারকেল তেলের সাথে এক টেবিল চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার ও আধা চামচ লবণ মেশালেই হবে।
এক্সফোলিয়েটর সব সময় ভেজা চুলে লাগানো উচিত। এজন্য শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে তারপর ভেজা স্ক্যাল্পে আঙুল দিয়ে ঘষে ঘষে লাগাতে হবে৷
তেল : সুস্থ ও সুন্দর চুলের জন্য সপ্তাহে অন্তত দুই দিন তেল দেওয়া উচিত। চুলের তেল বলতে আমাদের দেশে৷ সবাই নারকেল তেলকে বোঝেন। কিন্তু এখন চুলের যত্নে আরও অনেক তেল ব্যবহার করা হয়। জলপাই তেল, আমন্ড তেল, আর্গান তেল ইত্যাদি।
খুমকির সমস্যা সমাধানে যেকোন একটি পছন্দের তেলের সাথে মেশাতে হবে টি ট্রি অয়েল অনেক শক্তিশালী অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদানে ভরপুর যা খুশকি প্রতিরোধ করে৷ নারকেল বা অন্য তেলের সাথে কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে সপ্তাহে দুই দিন ব্যবহার করলে খুশকির সমস্যা দূর হবে।
শ্যাম্পু: মাথার ত্বক পরিষ্কারের জন্য শ্যাম্পুর কোনো বিকল্প নেই। সঠিকভাবে শ্যাম্পুর কোনো বিকল্প নেই। সঠিকভাবে শ্যাম্পু ব্যবহার না করার ফলে অনেকের খুশকি হয়।
সপ্তাহে অন্তত চার দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করা উচিত। খুশকি হলে কোল টার, ১ শতাংশ কিটোকোনাজোন, সেলেনিয়াম সালফাইড, স্যালিসাইলিক এসিডযুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। এই উপাদানগুলো খুশকি দূর করতে সবচেয়ে বেশি কার্যকর।
সিলেক্ট প্লাস শ্যাম্পু
খুশকি সমস্যার সমাধানে ডাক্তাররা আস্থা রাখেন সিলেক্ট প্লাস শ্যাম্পুতে। কারণ কেটোকোনাজল সমৃদ্ধ সিলেক্ট প্লাস শ্যাম্পু মাথার খুশকি বা ফাঙ্গাল ইনফেকশনের বিরুদ্ধে দারুণ কার্যকর। অসাধারণ একটা শ্যাম্পু যার ফলাফল মাত্র দুই সপ্তাহ ব্যবহার করে পাওয়া যায়।
সিলেক্ট প্লাস শুধুমাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে মাথার খুশকি দূর করতে সক্ষম। সম্পূর্ণ ভাবে খুশকি দূর করতে সিলেক্ট প্লাস প্রতি সপ্তাহে ৩ বার করে মোট ৪ সপ্তাহ ব্যবহার করা উচিত। এছাড়া খুশকির ফিরে আসা রোধ করতে প্রতি সপ্তাহে ১ বার সিলেক্ট প্লাস ব্যবহার করা উত্তম।
লেবু দিয়ে খুশকি দূর করার উপায়
নারকেল তেল আর পাতি লেবুর মিশ্রণ চুলের জন্য খুবই উপকারী। নারকেল তেল চুলের জন্য নিউট্রিশন জোগান দেয় আর পাতি লেবুর রস খুশকি সমস্যা দূর করে।
দুই চামচ পাতি লেবুর রস আর দুই চামচ নারকেল তেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে চুলের মধ্যে ও চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করতে হবে। ম্যাসাজ করার পর এক ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে সমস্ত মাথা ধুয়ে নিতে হবে।
খুশকি দূর করার উপায় ওষুধ
খুশকির সমস্যায় ভোগেননি এমন মানুষ পাওয়া দায়। সাধারণত নভেম্বর ও ডিসেম্বরের দিকে এ সমস্যা দেখা যায়। কারণ এই সময়টাতে আবহাওয়া কখনো রুক্ষ আবার কখনো আর্দ্র থাকে। ফলে এ সময়টাতে খুশকির সমস্যা দেখা যায়। খুশকি থেকে অতিরিক্ত চুল পড়া এবং অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দেয়।
- কিটোকোনাজল শ্যাম্পু
- Select plus শ্যাস্পু
চুল পড়া ও খুশকি দূর করার শ্যাম্পু
রাসায়নিক পণ্য যুক্ত শ্যাম্পু খুব বেশি কার্যকর হয় না। চুলকে রুক্ষ করে দেয়।ছেলেদের খুশকি দূর করার শ্যাম্পু কিন্তু ভেষজ শ্যাম্পু চুলকে খেয়াল রাখে। চুলের যাই সমস্যা হোক না কেন, শ্যাম্পু সবসময় ব্যবহার করেন। এই উপাদানই আপনার চুলের হাজারো সমস্যা সমাধান করে দিতে পারে।
রাসায়নিক পণ্য যুক্ত শ্যাম্পু খুব বেশি কার্যকর হয় না৷ চুলকে রুক্ষ করে দেয়। বাজারজাত হার্বাল শ্যাম্পু চুলের খেয়াল রাখে। ভালো মানের হার্বাল শ্যাম্পু ব্যবহার করতে চাইলে সেটা আপনাকে বাড়িতে বানাতে হবে। আর হোমমেড শ্যাম্পু ব্যবহার করলে আলাদা করে কন্ডিশনার ব্যবহার প্রয়োজন পড়ে না।
অ্যালোভেরা শ্যাম্পু : ১/২ চামচ অ্যালোভেরা জেল, ১/৪ কাপ ডিস্টিলড ওয়াটার, ঙ চামচ গ্লিসারিন, ১/২ চামচ ভিটামিন অয়েল একসঙ্গে ভাল করে মিশিয়ে নিন। এরপর ব্লেন্ডারে মিক্স করে নিন। এই মিশ্রণের সঙ্গে ১/৪ কাপ লিক্যুইড সোপ মিশিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। একদম শেষে এতে ৫-৭ ফোঁটা ল্যাভেন্ডার অয়েল মিশিয়ে দিন। এই শ্যাম্পু চুল ও স্ক্যাল্প থেকে ময়লা পরিষ্কার করে দেয়। পাশাপাশি চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখবে।
মধুর শ্যাম্পু : মধুও চুলের যত্নে দুর্দান্ত কাজ করে। একটি বাটিতে ১ কাপ লিক্যুইড সোপ ১/২ কাপ জল ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর এতে ১ চামচ মধু এবং যে কোন এসেনশিয়াল অয়েল ৫-৭ ফোঁটা মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি ভাল করে ব্লেন্ড করে দিলেই তৈরি হোমমেড শ্যাম্পু।
লেবুর শ্যাম্পু : যাদের চুল খুবই তৈলাক্ত তাদের জন্য উপযোগী লেবুর শ্যাম্পু। ১ কাপ ডিস্টিলড ওয়াটার বা ফোটানো জলের সাথে ১ চামচ বেকিং সোডা ভাল করে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। মিশ্রণটি ঠান্ডা হলে এতে ১ চামচ পাতিলেবুর রস ১০ ফোঁটা আমন্ড অয়েল ও ট ফোঁটা যে কোন এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে নিন। এই হোমমেড শ্যাম্পু সবসময় অন্ধকার জায়গায় রাখতে হবে।
চিরতরে খুশকি দূর করার উপায়
চুলের একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলো খুশকি। ছেলেদের খুশকি দূর করার শ্যাম্পু মাথার স্কাল্প একবার খুশকির আক্রমণের শিকার হলে এটি একদিকে যেমন মাথার ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত করে তেমনি চুলের মারাত্মক ক্ষতি করে। নারকেল বা অলিভ তেল, পেঁয়াজের রস ও নিমপাতার রস।
নারকেল ও পেঁয়াজের রস : নারকেল তেল অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। নারকেল তেলের সঙ্গে পেঁয়াজের রস ব্যবহার করলে এর কার্যকারিতা আরও অনেকাংশে বেড়ে যায়। প্রথমে ২ টেবিল চামচ পেঁয়াজের রস এবং ২ টেবিল চামচ নারকেল তেল নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর এই মিশ্রণটি নিয়ে ভালো করে স্কাল্পে রেখে মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে হবে ফেলুন।
অলিভ অয়েল ও পেঁয়াজের রস : খুশকির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অলিভ অত্যন্ত কার্যকারী। পেঁয়াজের রস চুলকে দ্রুত বৃদ্ধি করে। এই প্রক্রিয়াটি করতে প্রথমে ৩ টেবিল চামচ পেঁয়াজেে রস এবং দেড় টেবিল চামচ অলিভ অয়েল নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। তারপর ওই মিশ্রণটি মাথার ত্বকে লাগিয়ে বৃত্তাকার গতিতে আলতো হাতে ম্যাসাজ করুন। ২ ঘন্টা অপেক্ষা করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
নিমের রস, অলিভ ও নারকেলের তেল : নিমের অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদানে স্কাল্পের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ প্রতিরোধের ক্ষমতা রয়েছে। তাই খুশকির বিরুদ্ধে নিম কঠিন প্রতিরোধ ব্যবস্থা তৈরি করতে পারে। খুশকি দূর করতে সপ্তাহে তিন দিন স্কাল্পে ৪ চামচ নিমপাতার রস, ৩ চামচ অলিভ ও নারকেলের তেল মিশিয়ে মাথায় ম্যাসাজ করুন। স্কাল্পে ও চুলের গোড়ায় যেন এই মিশ্রণ পৌঁছায়। এক ঘন্টা অপেক্ষা করুন। তারপর শ্যাম্পু করে নিন। কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
গবেষণায় দেখা গেছে, খুশকি এবং স্কাল্পের নানান সমস্যা সমাধানে সবচেয়ে বেশি কার্যকর এই তিন উপাদান।
চুল পড়া ও খুশকি দূর করার উপায়
চুল পড়া ও খুশকি খুব সাধারণ একটি সমস্যা। নানান কারণে এই সাধারণ কিন্তু বিরক্তিকর সমস্যার মুখোমুখি হই। ঠিকঠাক মত যত্ন নিলে খুশকি আর চুল পড়া রোধ করা সম্ভব। আজ আমরা জানবো খুশকি দূর করার উপায় সম্পর্কে।
নিমপাতা : অ্যান্টিফাঙ্গাস ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানসমৃদ্ধ নিম পাতা শুধু যে খুশকি দূর করে তাই না এর সাথে মাথার ত্বকের আরো নানা সমস্যার হাত থেকে রক্ষা করে।
চার কাপ পানিতে এক মুঠো নিম পাতা দিয়ে পানিটুকু ফুটাতে হবে। পানি ফুটে উঠলে নামিয়ে ঠান্ডা করে ছেঁকে নিতে হবে৷ সপ্তাহে দুই থেকে তিন বার এই নিমের পানি শ্যাম্পু করার পর মাথায় ঢেলে দিয়ে খানিকক্ষণ পরে মাথা মুছে ফেলতে হবে।
নারিকেল তেল : নারিকেল তেলের মধ্যে থাকা অ্যান্টিফাঙ্গাস উপাদান খুশকি দূর করতে সক্ষম। একই সাথে এটি মাথার শুষ্কতা দূর করে মাথা আর চুল ময়েশ্চারাইজ করে চুল পড়া কমিয়ে দেয়।
একটি বাটিতে খানিকটা তেল নিয়ে এতে একটা লেবুর অর্ধেকটা রস মিশাতে হবে। এবার তেলটা ভালো করে মাথায় লাগিয়ে কয়েক মিনিট ম্যাসাজ করতে হবে। আধা ঘন্টা পর মাথা ধুয়ে ফেলতে হবে।
সাদা সিরকা : সাদা সিরকা যাকে হোয়াইট ভিনেগার বলা হয় এটি খুশকি তাড়ানোর অতি কার্যকর ঘরোয়া উপায়। দুই কাপ নরমাল পানিতে অর্ধেক কাপ সাদা সিরকা মিশিয়ে এটি শ্যাম্পু করার পর ফাইনাল রিন্স হিসেবে মাথায় ঢেলে দিতে হবে।
অথবা অন্যভাবে, চাইলে তিনভাগ পানির সাথে দুই ভাগ সাদা সিরকা ও একভাগ অলিভ অয়েল মিশিয়ে এই মিক্সার মাথায় দশ মিনিট ম্যাসাজ করে মাথা মাইল্ড কোন শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
অলিভ অয়েল : খানিকটা এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল তেল নিয়ে তা সামান্য গরম করে নিন৷ এবার তেলটা মাথায় দিয়ে ম্যাসাজ করে একটা তোয়ালে গরম পানিতে খানিকক্ষণ ভিজিয়ে সেই তোয়ালে দিয়ে মাথা ও চুল মিনিট কুড়ি রেখে শ্যাম্পু করে ফেলতে হবে। এটি চুল ও মাথার ত্বকের ময়েশ্চারাইজ করে খুশকি দূর করে চুল পড়া কমিয়ে দেয়।
লেবুর রস : লেবুর রস খুশকি দূর করতে সক্ষম। এতে থাকা এসিড খুশকি তৈরিকৃত ফাঙ্গাসের সাথে লড়ে এবং মাথার প্রদান কমাতে সাহায্য করে। ফলে চুল পড়া কমে যায় উল্লেখযোগ্য হারে। খুমকি দূর হবে পাশাপাশি চুল হবে ঝলমলে মসৃণ।
মেথি : মেথিতে আছে অ্যান্টিফাঙ্গাস ও সুদিং প্রপার্টিজ যা খুশকি কমায় উল্লেখযোগ্যভাবে। দুই বা তিন টেবিল চামচ মেথি সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে সকালে ভালো করে বেটে এর সাথে কয়েক চামচ প্লেইন ইয়োগার্ট মিশিয়ে পুরো মাথায় লাগিয়ে কয়েক ঘন্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
উপরে উল্লেখিত প্রত্যেকটি উপায় ন্যাচারাল পদ্ধতি। তাই এসব পদ্ধতি কাজ করতে একটু সময় নিবে। ধৈর্য্য ধরে নিয়ম করে যেকোনো একটি পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনি আপনার খুশকি তাড়াতে ও চুল পড়া সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url