SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম ২০২৫

আপনি কি SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম জানতে হবে। আমরা আপনাদের জন্য এসইও ফ্রেন্ডলি ব্লগ পোস্ট লেখার নিয়ম নিয়ে এসেছি। 

photo

এই নিয়মগুলো আপনার ওয়েবসাইট আর্টিকেলের মধ্যে ব্যবহার করলে আর্টিকেলগুলো প্রথমে পেজে রেংক করবে আশা করছি। চলুন তাহলে আর দেরি না করে SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গভীরতা জানে নেওয়া যাক। 

সূচিপত্র 

কীওয়ার্ড কে টার্গেট করা - এসইও ফ্রেন্ডলি ব্লগ পোষ্ট 

একটি আর্টিকেল লেখা শুরু করার আগে প্রথমে আপনাকে কীওয়ার্ড রিসার্চ করে নিতে হবে। কিওয়ার্ড রিসার্চ ছাড়া আর্টিকেল কে রেঙ্ক করানো অনেক কঠিন। কারণ আপনি যখন কিওয়ার্ড রিসার্চ করবেন তখন আপনি সেই কিওয়ার্ড সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পাবেন। যেমন - সার্চ ভলিউম, সিপিসি রেট, কিওয়ার্ড রিসার্চ করে একটি নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের টুল রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো Ahrefs or SErush or Ubersuggest.

কনটেন্টের টাইপ ফাইন্ড আউট - এসইও ফ্রেন্ডলি ব্লগ পোস্ট 

আপনি যে কীওয়ার্ড কে টার্গেট করে আর্টিকেল লিখতে চাচ্ছেন, সেটিকে প্রথমত গুগলে সার্চ করে দেখে নিন যে কোন ধরনের আর্টিকেল এক নাম্বারে রেঙ্ক করছে। এসইও ফেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন।  তারপর ছয় থেকে সাতটি আর্টিকেল দেখে নিয়ে সাব হেডিং রিসার্চ করে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে পারেন। 

কিওয়ার্ডের ঘনত্ব কে ঠিক রাখা 

আর্টিকেল কে এসইও রেঙ্ক করানোর জন্য কি ওয়ার্ড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে৷ তাই অনেকে আমরা প্রচুর পরিমাণে কি ওয়ার্ড আর্টিকেলের মধ্যে দিয়ে দিন৷ আবার অনেকে তো কমা ব্যবহার করে পাশাপাশি অনেকগুলো কি ওয়ার্ড একসাথে বসিয়ে দেয়। এরকম করা ঠিক না। 

কারণ গুগল আপনার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণভাবে চেক করে, তারপর সেটিকে এক্সেপ্ট করে। কি ওয়ার্ড খুব কম থাকলে ranking কম হবে, আবার বেশি থাকলে over optimization সমস্যা হতে পারে। তাই খুব কম না আবার খুব বেশি না মাঝামাঝি পার্যায়ে কি ওয়ার্ড ঘনত্ব রাখা উচিত। 

কি ওয়ার্ডের ঘনত্ব ঠিক রেখে আপনাকে আর্টিকেলটি লিখতে হবে। আপনি যদি প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত কিওয়ার্ড আর্টিকেলের মধ্যে ব্যবহার করেন। তাহলে গুগল আপনাকে কিওয়ার্ড স্টাফিং ট্রাই ক্লেম করবে। তাই আর্টিকেলের মধ্যে কিওয়ার্ডের ঘনত্ব বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

কি ওয়ার্ড যেমন আর্টিকেলকে রেংক করাতে ভূমিকা পালন করে, সেরকম আর্টিকেল কে ইনডেক্স না করার ক্ষেত্রে খারাপ প্রভাব ফেলে। তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলের মধ্যে ফোকাস কিওয়ার্ড শুধুমাত্র ১২ থেকে ১৫ বার ব্যবহার করা উচিত। এসইও ফেন্ডলি কীওয়ার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সম্পন্ন আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন। 

আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য - SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখার নিয়ম 

একটি আর্টিকেল এর দৈর্ঘ্য কতটুকু হওয়া প্রয়োজন সেটা জানার জন্য এসইও রাম্বার ব্যবহার করুন। আপনি বিনামূল্যে এই সেবাটা গ্রহণ করতে পারেন। এটা আপনাকে একটা ধারনা দিবে rank প্রথম পেজে যাওয়ার জন্য একটা আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য কেমন হওয়া প্রয়োজন। 

আর্টিকেল বিশ্লেষণ - SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম 

আপনার টার্গেট কীওয়ার্ডের টপ টেন রেজাল্ট বিশ্লেষণ করতে হবে। যদিও এটা কষ্টসাধ্য কিন্তু এসইও রাইটিংয়ে টপ rank করার জন্য কোন সহজ ব্যাপার নয়। এটা আপনার টপে যাওয়া সহজ করে দিবে। আপনার এনালাইসিসের মাধ্যমে আপনার কনটেন্টের একটি রূপরেখা তৈরি করুন। 

পাঠক জিজ্ঞাসা - SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম 

আপনার টার্গেট কীওয়ার্ড অনুসন্ধান করুন গুগলে এবং সেটা আপনাকে একটি সেকশন দেখাবে সার্চ রেজাল্টের নিচে, যেখানে লেখা থাকে people also ask for এই প্রশ্নগুলোকে আপনি আপনার আর্টিকেলের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে এগুলোর উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করতে পারবেন। এটা একটা এসইও অপ্টিমাইজড কনটেন্ট লেখার স্মার্ট পদ্ধতি, যেগুলো ব্যবহারকারীরা সচরাচর জানতে চায়। 

পোস্ট টাইটেল এবং মেটা টাইটেল 

পোস্ট টাইটেল : এটা হলো পাঠকরা ওয়েবসাইটে আপনার পোস্টের টাইটেল কিভাবে দেখে। 

মেটা টাইটেল : মেটা টাইটেল হলো সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে আপনার পোস্ট অনুসন্ধানকারীদের দেখায়। 

যদি আপনি এসইও সেটিংসে একটি মেটা টাইটেল স্পেসিফিক করে না দেন তাহলে আপনার পোস্ট টাইটেলই মেটা টাইটেল হিসেবে ধরে নেওয়া হবে।

পোস্ট মেটা ডেসক্রিপশন 

সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে পোস্ট মেটা ডেসক্রিপশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি মেটা ডেসক্রিপশন কে আপনার ব্লগপোস্টের জন্য সেলস কপি হিসেবে বিবেচনা করতে পারেন। ১৫৬ অক্ষরের মধ্যে আপনাকে কীওয়ার্ড সংযুক্ত করতে হবে এবং এমন কিছু বর্ণনা সৃষ্টি করতে হবে যেন সেটা ব্যবহারকারীদের নিকট আর্কষনীয় হয়। যদি আপনি এখনও মেটা ডেসক্রিপশন সংযুক্তির কাজটি না করে থাকেন তাহলে এখনই করে ফেলুন। 

ইমেজ অলটারনেটিভ অ্যাট্রিবিউট 

গুগল একটা ইমেজ বা ছবি কে পড়তে পারে না। তাই সার্চ ইঞ্জিন গুগলকে আপনার সংযুক্ত ছবি কি সম্পর্কিত সেটা বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য সংযুক্ত ছবির সাথে বর্ণনা / নাম ব্যবহার করতে হবে। এজন্য যখনই আপনি একটি ছবি আপলোড করবেন, আপনি ম্যানয়ালি html অল্টারনেট অ্যাট্রিবিউট ব্যবহার করবেন 

ইন্টারলিঙ্ক এবং অ্যাঙ্কর টেক্সট 

যখন আপনি একটি নতুন পোস্ট লিখবেন তখন অবশ্যই আগের ব্লগপোস্টগুলো প্রাসঙ্গিক লিঙ্ক নতুন পোস্টে সংযুক্ত করতে হবে। এটা একটি ভালো চিন্তা, যেটা আপনার পাঠকদের আপনার সাইটে সংযুক্ত রাখবে দীর্ঘ সময়ের জন্য। 

সার্চ ইঞ্জিন আপনার আগের পোস্টগুলো পুনরায় চেক করার সুযোগ পাবে। এটা আপনার সাইটের নবায়নযোগ্য হতে সাহায্য করবে যেটা বাউন্স রেট কমিয়ে দিবে এবং এটা আরো একটি এসইও ফ্যাক্টর। যখন আপনি ইন্টার লিঙ্কে যাবেন তখন অ্যাঙ্কর টেক্সট টেকনিক ব্যবহার করুন। তবে আপনার পোস্ট টাইটেলে আপনি যে পোস্ট লিঙ্ক সংযুক্ত করবেন সেটার টাইটেলে অবশ্যই মেইন কীওয়ার্ড সংযুক্ত করবেন। 

পার্মালিঙ্কে স্টডওয়ার্ড 

একটি ব্লগ পোস্ট কিছু লিস্টেড শব্দ সার্চইঞ্জিন ইগনোর করে। আমরা আমাদের পোস্ট টাইটেলে সাধারণত অনেক স্টপ ওয়ার্ড ব্যবহার করি। 

Blog -business- plan যেটা স্টপ ওয়ার্ড এভয়েড করে। এখানে সতর্কতা হলো, একবার পোস্ট পাবলিশ হয়ে গেলে সেটা আর পরিবর্তন করা যাবে না। 

H1, H2, H3 হেডিং - SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম 

সঠিক হেডিং ট্যাগ এসইও কপিরাইটিং এর আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক। ডিফল্টরূপে যেকোনো এসইও অপ্টিমাইজড থিম, পোস্ট হেডিংগুলো h1 হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করে। পরবর্তী সাবহেডিং এর ব্যবহার আমরা h2 হেডিং ব্যবহার করতে পারি। ইফেক্টিভ এসইও রাইটিং এর জন্য সঠিক হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করা একটি ভালো সিদ্ধান্ত হবে আপনার জন্য। 

বিশেষ করে যখন আপনি একটি দীর্ঘ পোস্ট লিখবেন। এসইও কমিউনিটি অনুযায়ী, কীওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত। পরিশেষে বলা যায়, এসইও ফেন্ডলি কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য উল্লেখিত বিষয়গুলো মাথায় রাখলে আপনি খুব সহজেই আপনার ব্লগ শীর্ষে নিয়ে আসতে পারবেন। 

টাইটেল বা শিরোনাম লিখার নিয়ম - SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম 

একটি আর্টিকেলের মধ্যে টাইটেল বা শিরোনাম যেন ৫-১০ শব্দের মধ্যে হয় এবং আর্টিকেল টাইটেল বা শিরোনাম পড়েই যেন সহজে বোঝা যায় পুরো আর্টিকেলের বিষয় সম্পর্কে। টাইটেল বা শিরোনাম লিখার নিয়ম নিচে দেওয়া হলো- 

  • পোস্টের টাইটেল বা শিরোনাম ৫ থেকে ১০ শব্দের মধ্যে হতে হবে। 
  • টাইটেল এর মধ্যে ১ টি বা ২ টি মেইন ফোকাস কিওয়ার্ড বসাতে হবে। এর বেশি বসানো যাবে না। 
  • শুধু মাত্র দুইটি ফোকাস কিওয়ার্ড এর মাঝখানে হাইফেন ব্যবহার করা যাবে।

ভূমিকা বাটন ব্যবহার করার নিয়ম 

ভূমিকা বাটন পাঠক কে অন্য আর্টিকেল পড়তে আকৃষ্ট করে৷ ভূমিকা বাটনে যেহেতু রিলেটেড আর্টিকেলের লিংক দেওয়া থাকে তাই পাঠককে অন্য আর্টিকেলে যেতে এবং সেই আর্টিকেল পড়তে আকৃষ্ট করে। ভূমিকা বাটন ব্যবহার করার নিয়ম নিচে দেওয়া হলো- 
  • ভূমিকা বাটন অন্য রিলেটেড আর্টিকেলের লিঙ্ক দিতে হবে। 
  • ভূমিকা বাটন ৫ থেকে ৬ শব্দের বেশি হওয়া যাবে না। পাঁচ থেকে ছয় শব্দের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। 
  • ভূমিকা বাটন এবং আরো পড়ুন সেকশনে সকল জায়গায় একই ব্লগ পোস্টের বা আর্টিকেলের লিঙ্ক দেওয়া যাবে না। 

পেজ সূচিপত্র লেখার নিয়ম 

কোনো আর্টিকেলের শুরুতে সূচিপত্ত দেখে বোঝা যায় যে, সে আর্টিকেলে কি কি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পুরো আর্টিকেলের মধ্যে যে বিষয়গুলো আপনার প্রয়োজন সেটি আপনি পেজ সূচিপত্রের মাধ্যমে খুব সহজেই খুজে পাবেন। পেজ সূচিপত্র লেখার নিয়ম নিচে দেওয়া হলো- 
  • সকল ধরনের হেডিং বা সাব হেডিং বা সাব - ফোকাস কিওয়ার্ড পেজ সূচিপত্রের আন্ডার থাকবে। 
  • পেজ সূচিপত্রের প্রত্যেকটি হেডিং বা সাব হেডিং ফোকাস কিওয়ার্ড কে নাম্বার লিস্টিং করতে হবে। 
  • নাম্বার লিস্টের পরে কি বোর্ড থেকে ট্যাপ চাপ দিলে সেই নাম্বার লিস্টের মধ্যে তার প্রকারভেদ অনুযায়ী লিস্টিং করতে হবে। 
  • নতুন নাম্বার লিস্ট শুরু করতে চাইলে কি বোড থেকে শিফট প্লাস ট্যাব চাপ দিলে নতুন লিস্টিং শুরু হবে। 
  • পেজ সূচিপত্রে ক্লাস ইউজ করতে হবে। 

আরো পড়ুন সেকশন ব্যবহার করা 

আপনি যে বিষয়বস্তুর ওপর আর্টিকেল লিখেছেন সেই বিষয়বস্তুর সাথে মিল আছে এমন কোনো আর্টিকেলের লিংক যুক্ত করতে পারেন আরো পড়ুন সেকশনে। আরো পড়ুন সেকশন ব্যবহার করার নিয়ম নিচে দেওয়া হলো- 
  • আরো পড়ুন সেকশন দুই প্যারাগ্রাফের মাঝখানে দিতে হবে। 
  • আরো পড়ুন সেকশন নিচের দিকে দিতে হবে। 
  • পুরো পোস্টের মধ্যে আরো পড়ুন সেকশনে ৩ জায়গায় দিতে হবে। 
  • আরো পড়ুন সেকশনে রিলেটেড ব্লগ পোস্টের বা আর্টিকেলের এবং পোস্টের লিংক দিতে হবে।

আর্টিকেলে আপনি আমি শব্দের ব্যবহার

পুরো আর্টিকেলে আপনি যদি আপনি, আমি শব্দ ব্যবহার করে আর্টিকেলটি উপস্থাপন করেন আপনার পাঠকের কাছে। তাহলে পাঠক মনে করবে আপনি তার সাথে গল্প করছেন এবং পাঠক  খুব আনন্দের সহিত পুরো আর্টিকেলটি পড়বে। তাই পুরো পোস্টের মধ্যে আপনি, আমি শব্দগুলো ব্যবহার করা উচিত। 

পাঠকের দৃষ্টিতে সেরা আর্টিকেল
পাঠকরা সব সময় সাজানো গোছানো এবং তথ্যবহুল আর্টিকেল পছন্দ করে। যেই ইনফরমেশনের জন্য সে আর্টিকেলটিতে এসেছে সেই ইনফরমেশনটি যদি পাঠক পুরোপুরি পায় তাহলে পাঠকের আর্টিকেলটি পছন্দ হবে৷ 

যেহেতু গুগল একই টপিকের ওপর অনেকগুলো আর্টিকেল আগে থেকেই থাকে তাই আপনার উচিত সেই আর্টিকেলগুলো থেকে ধারণা নিয়ে তাদের চাইতে ভালো মানের আর্টিকল লেখা। তাহলেই পাঠকের দৃষ্টিতে অন্যান্য ওয়েবসাইটের চাইতে আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেলটি সেরা মনে হবে।

নতুন আর্টিকেলের ইমেইল নোটিফিকেশন 
প্রত্যেকটি ওয়েবসাইটেই নতুন আর্টিকেল প্রকাশের পর ইমেইল নোটিফিকেশন সেন্ড করার ব্যবস্থা রাখতে হবে, যাতে পাঠকরা নতুন পোস্টের এলার্ট সহজেই পেয়ে যায় তাদের ইমেইল এড্রেস। আমাদের ওয়েবসাইটের এই ব্যবস্থাটি আছে। 

আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটের নতুন আর্টিকেলের অপেক্ষায় থাকেন পড়ার জন্য তারা নোটিফিকেশনের মাধ্যমে জানতে পারবেন। 

আর্টকেলের বডি - SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম 

একটি পার্ফেক্ট আর্টিকেলের মধ্যে নূন্যতম ৭ টি সাব কিওয়ার্ড বা প্যারাগ্রাফ শিরোনাম বা হেডিং রাখা উচিত। আর একটি আর্টিকেলের মধ্যে নূন্যতম ১৫ টি প্যারা রাখা উচিত। একটি আর্টিকেলের মধ্যে সব মিলিয়ে সর্বনিম্ন ১৫০০ থেকে ২০০০ বা তার বেশি শব্দ ব্যবহার করা উচিত। 
Photo

লেখকের মন্তব্য 

উপরে আমরা SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। seo ফেন্ডলি কনটেন্ট লিখার জন্য যেসব নিয়ম জানা দরকার তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। হেডিং থেকে শুরু করে উপসংহার পর্যন্ত সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা থেকে আপনি সঠিক ধারণা নিতে পারবেন। আমাদের আলোচনা ছাড়া কোন প্রশ্ন কিংবা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা আমাদের সঠিক উত্তর দেওয়া চেষ্টা করব। 





এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url