গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারীতা ২০টি
গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। মিষ্টি কুমড়া সবজি অনেক রকমের পুষ্টিগুণে ভরপুর। রান্না করে, ভাজি বা ভর্তা করেও আপনি এই সবজি খেতে পারেন।
মিষ্টি কুমড়া দেখতে যেমন সুন্দর এবং খেতেও অনেক মজার এই সবজি। আমাদের আজকের পোস্টের বিষয় হলো গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যাবে কি এবং মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
সূচিপত্র
মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা আসলে অনেক। যারা এই সবজি খান না তারা অনেক বড় একটি পুষ্টি উপাদান থেকে বঞ্চিত হয়ে থাকেন। কেননা এই খাবারে আপনার অসংখ্য উপকার হয়ে থাকে। যা আপনার জন্য অত্যন্ত জরুরি বিষয়। নিম্নে মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-
ক্যান্সার প্রতিরোধে : মিষ্টি কুমড়ার অনেক পরিমাণে এন্ট্রি অক্সিডেন্ট থাকে যার ফলে শরীরের ক্যান্সার বাসা বাধতে পারেনা।
হৃদরোগ প্রতিরোধ : হৃদরোগ প্রতিরোধ করতেও মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক ভালো পাওয়া যায়। এতে থাকা এন্টি অক্সিডেন্ট কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে এবং চর্বি জমতে দেয়না। ফলে হৃদরোগ প্রতিরোধ হয়।
ত্বক ও চুল ভালো থাকে : মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা এর মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ হলো এতে থাকা ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ। ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফলে খুব সাধারণ রোগ কম হয়। ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি ত্বক ও চুল ভালো রাখতে কাজ করে।
চোখের জন্য : আপনি যদি রান্না করা এক কাপ মিষ্টি কুমড়া খান তাহলে অন্য খাবারের চেয়ে প্রায় ১০০ গুণ বেশি কাজ করবে চোখের জন্য। এতে থাকা বিটা - ক্যারোটি, আলফা - ক্যারোটিন এর মত ক্যারটিনয়েড চোখের সুস্থ্যতার জন্য অনেক কাজে দেয়।
ওজন হ্রাস করতে : মিষ্টি কুমড়া হলো অল্প ক্যালরি যুক্ত একটি খাবার সেই সাথে অধিক ফাইবার থাকে। তাই এই খাবার ওজন কমাতে বেশ কাজে দেয়। এতে থাকা উচ্চ পটাশিয়াম শরীরে থাকা বাড়তি চর্বি ঝড়িয়ে দিতে সাহায্য করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে : যেহেতু মিষ্টি কুমড়ায় প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে ফলে এই খাবার হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। ফলে আপনার হজমশক্তি বাড়ায় কোষ্ঠকাঠিন্য বা এমন রোগ হবার সুযোগ কম থাকে।
আশা করি গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। খুব সুলভ এই সবজিতে আমাদের কত উপকারি পুষ্টিতে ভরপুর রয়েছে তা আমরা হয়ত কখনও খেয়াল করিনা৷
মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার অপকারিতা
গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা জেনেছি। এবার জানা থাকা ভালো মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার অপকারিতা বা মিষ্টি কুমড়ার ক্ষতিকর দিক কিছু আছে। তাহলে জানা যাক মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে -
আসলে আমাদের শরীরের জন্য অতিরিক্ত কোন খাবার ই ভালো না। তাই মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার অপকারিতা তখনই হবে যখন আপনি অতিরিক্ত বা বেশি পরিমাণে মিষ্টি কুমড়া খাবেন।
মিষ্টি কুমড়া খেলে কি গ্যাস হয়
মিষ্টি কুমড়ায় থাকে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার। যার ফলে এই খাবার আপনার হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে। ফলে মিষ্টি কুমড়া খেলে কি গ্যাস হয় এই বিষয়ে শঙ্কা নিয়ে থাকার প্রয়োজন নেই।
অন্যদিকে আপনি যদি এই খাবার অতিরিক্ত খেয়ে থাকেন তাহলে ঘটতে পারে বিপাক। কেননা এতে এমন কিছু উপাদান থাকে যা বেশি খেলে সহজে হজম হতে চাইবেনা। ফলে আপনার পেটে গন্ডগোল দেখা দিতে পারে।
মিষ্টি কুমড়া খেলে কি এলার্জি হয়
মিষ্টি কুমড়া খেলে কি এলার্জি হয় এই প্রশ্ন অনেকের, মিষ্টি কুমড়া অর্থাৎ sweet pumpkin খাওয়ার ফলে এলার্জি সাধারণত দেখা যায় না। তবে মিষ্টি কুমড়া সম্ভব এলার্জি হতে পারে যে কোন মানুষের মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার ফলে তবে এটি মিষ্টি কুমড়ার প্রতি সংবেদনশীল থাকে। সাধারণত মানুষের মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার ফলে কোন এলার্জির লক্ষণ দেখা দেয় না কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যেতে পারে তবে এটি বিরল।
মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার ফলে এলার্জির যেগুলো লক্ষণ দেখা দিতে পারে ত্বকে চুলকানি অথবা রাশ কিছু কিছু ক্ষেত্রে মুখ অথবা গলা ফোলা ভাব দেখা দেয় শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি হতে পারে পেটে ব্যথা, বমি এবং ডায়রিয়া দেখা দিতে পারে। যদি মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার ফলে এই ধরনের সমস্যাগুলো দেখা দেয় তাহলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় মায়ের যত্ন নেওয়া অনেক বেশি জরুরি হয়ে পরে। স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকে এমন কিছু পরিহার করে চলতে হবে। মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক হওয়া সত্বেও গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যাবে কিনা এই বিষয়ে জেনে রাখা ভালো।
গর্ভাবস্থায় অল্প পরিমাণে প্রতিদিন চাইলে মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যেতে পারে। এতে থাকা ক্যালসিয়াম যা প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। অন্যদিকে এই খাবার খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় তাই এই খাবার খাওয়া যাবে।
গর্ভাবস্থায় মায়ের ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ হবার ঝুঁকি থাকে তাই মিষ্টি কুমড়া খেলে এই ঝুঁকি থেকে আপনি রক্ষা পেতে পারেন। তবে আবারও বলছি পরিমিত খেতে হবে। আধা কাপ রান্না করা মিষ্টি কুমড়া খেতে পারেন।
তবে জটিলতা থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তার পরে খাবেন। যদিও গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা আছে। তবুও অনেকের এলার্জির সমস্যা হয়ে থাকে মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার ফলে। তাই সচেতনতার কোন বিকল্প নেই।
মিষ্টি কুমড়ার বিচি খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়া যেমন উপকারী তেমন উপকারী মিষ্টি কুমড়ার বিচি। তাহলে অবশ্যই আপনার জানতে ইচ্ছে করবে মিষ্টি কুমড়ার বিচি খাওয়ার উপকারিতা কি হতে পারে।
মিষ্টি কুমড়ার বিচি হলো ভিটামিন বি, ম্যাগনেসিয়াম , আয়রন এবং প্রোটিনের একটি ভালো উৎস। তাই এই সবনির বিচি খেলে অনেক উপকার পেতে পারেন আপনি। যে উপকারগুলো আপনি পাবেন তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-
- হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে কাজ করে।
- উত্তম ঘুমের জন্য ভালো।
- পেশির জ্বালাপোড়ার অনুভুতি কমায়৷
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে।
- প্রোস্টেট এর জন্য এই বিচি উপকারী।
- চুল লম্বা করতে সাহায্য করে।
- দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে।
আশা করি মিষ্টি কুমড়ার বিচি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছেন। এই বিচি আমরা ময়লার সাথে ফেলে দিয়ে থাকি। কিন্তু হয়তো জানতাম না এর কত উপকারিতা রয়েছে।
মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারীতা
গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়ার উপকারীতা ও অপকারীতা আসলে অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। তবে পরিমিত ভাবে খেতে পারলে এর মিষ্টি কুমড়ার উপকারীতা ভালো পেতে পারেন। আবার নিয়ম ভঙ্গ হলেই কিছুটা ক্ষতির কারণ হতে পারে এই সবজি।
- মিষ্টি কুমড়া হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
- ত্বক ও চুলের যত্নে ভালো কাজ করে।
- ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে।
- হজম শক্তি বাড়ায়।
- উচ্চরক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
- চোখের দৃষ্টি ভালো রাখে ।
- কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার থেকে রক্ষা করে।
- ওজন কমাতে সাহায্য করে।
উপরে আমরা গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি। এবার জানা যাক মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে।
- মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার অপকারিতা
- বেশি খেলে পেটে সমস্যা হতে পারে।
- উচ্চরক্তচাপ কমে তাই বেশি খেলে খুব কমে যেতে পারে
- অনেকের এলার্জির সমস্যা দেখা দেয়।
- খুব বেশি খেলে ওজন না কমে বাড়তে পারে।
গর্ভাবস্থায় চালকুমড়া খাওয়া উপকারীতা
যেসব সবজি খুব একটা যত্ন ছাড়াই জন্মায়, তার মধ্যে একটি হলো চালকুমড়া। ভিটামিন সি, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, পটাশিয়াম, জিঙ্ক থেকে শুরু করে একাধিক উপকারী ভিটামিন এবং খনিজ থাকে চালকুমড়ায়। এছাড়া এতে থাকা উপকারী কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করে। চলুন জেনে নেওয়া যাক গর্ভাবস্থায় চালকুমড়া খাওয়া উপকারী সম্পর্কে -
হজমের সমস্যা দূর করে : হজমের সমস্যায় ভুগলে তার একটি সহজ সমাধান হতে পারে চালকুমড়া খাওয়া। এতে থাকে পর্যাপ্ত ফাইবার ও পানি। এই দুই উপাদান অন্তের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কাজ করে। গ্যাস, অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্যসহ বিভিন্ন পেটের সমস্যায় ভুগলে নিয়মিত চালকুমড়া খেতে পারেন।
ফুসফুস ভালো রাখে : ফুসফুস ভালো রাখার জন্য অন্যতম কার্যকরী খাবার হলো চালকুমড়া। অ্যাজমাসহ নিঃশ্বাসের অন্যান্য সমস্যায় ভুগলে রোগীর প্রতিদিন খাবারে চালকুমড়া রাখতে পারেন। সেই সঙ্গে ফুসফুসে জমে থাকা কফ ও দূষিত পদার্থ বের করে দিতেও কাজ করে এই সবজি।
শক্তি বাড়ায় : গরমকালে আমাদের শক্তি কমে যায়। ফলে দিনশেষে ক্লান্তি এসে ভর করছে। এই ধরনের সমস্যা সমাধান হিসেবে কাজ করতে পারে চালকুমড়া। এই সবজিতে থাকে প্রচুর ভিটামিন বি। এই ভিটামিন দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করতে কাজ করে।
শরীরে প্রশান্তি দেয় : শরীরে প্রশান্তি বজায় থাকা জরুরি। নয়তো আপনার মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকবে, ভালো কথা শুনতেও ভালো লাগবে না। শরীরের অস্থিরতা দূর করে প্রশান্তি এনে দিতে কাজ করে চালকুমড়া। এই সবজিতে থাকে প্রচুর সিডেটিভ প্রপাটিজ যা শরীরকে শান্ত করতে সাহায্য করে। যে কারণে ঘুমও আসে সহজে।
মিষ্টি কুমড়ার পুষ্টি উপাদান
মিষ্টি কুমড়ার পুষ্টি উপাদান রয়েছে অনেক, মিষ্টি কুমড়া সুস্বাদু একটি খাবার এটির পুষ্টি উপাদানও রয়েছে অনেক বেশি। প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন খনিজ ও এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ একটি খাবার মিষ্টি কুমড়া। প্রতি ১০০ গ্রাম মিষ্টি কুমড়ার পুষ্টিগুণের একটি ধারণা নিচে প্রকাশ করা হলো-
- ক্যালোরি ২৬ গ্রাম
- প্রোটিন ১ গ্রাম
- কার্বোহাইড্রেট ৬.৫ গ্রাম
- ফ্যাট ০.১ গ্রাম
- ফাইবার ২.৭৬ গ্রাম
এছাড়া মিষ্টি কুমড়াতে রয়েছে ভিটামিন এবং খনিজ
- ভিটামিন-এ, ৮৫০০ IU যা ১৭% দৈনিক প্রয়োজনীয়তার
- ভিটামিন সি, ৯ মিলিগ্রাম যা প্রায় ১৫ % দৈনিক প্রয়োজনীয়তার
- ভিটামিন ই ১.০৬ মিলিগ্রাম
- ক্যালসিয়াম ২১ মিলিগ্রাম
- পটাশিয়াম ৩৪০ মিলিগ্রাম
- ম্যাগনেসিয়াম ১২ মিলিগ্রাম
- আয়রন ০.৮ মিলিগ্রাম
- ফসফরাস ৪৪ মিলিগ্রাম
এছাড়া মিষ্টি কুমড়ায় প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের কোর্সগুলোকে ক্ষতিকর দিন থেকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও দীর্ঘমেয়াদী বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। মিষ্টি কুমড়া কম ক্যালরিযুক্ত খাবার হওয়ার ফলে এটি বেশ পুষ্টিকর একটি খাবার।
লেখকের মন্তব্য
গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারীতা সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি মিষ্টি কুমড়া একটি কম ক্যালরিযুক্ত খাবার হওয়ার কারণে ওজন কমানোর জন্য এটা হতে পারে আপনার পছন্দের একটা খাবার। এছাড়াও মিষ্টি কুমড়ায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, ক্যালোরি এবং ভিটামিন যা আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী।
আমারা গর্ভাবস্থায় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারীতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমাদের আলোচনা ছাড়া কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা আমাদের সঠিক উত্তর দেওয়া চেষ্টা করব।
আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url