স্মার্ট টেলিভিশন কেনার সময় যে ১০ টি বিষয় জানা দরকার
স্মার্ট টিভি কেনার কথা আপনার যারা সামনের দিনে ভাবছেন তাদের জন্য আমাদের আজকের এই পোস্ট। এই পোস্ট থেকে আপনি স্মার্ট টিভি কেনার আগে যেসব বিষয় জানা দরকার তা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পাবেন। স্মার্ট টিভি সাইজ, স্মার্ট টিভির দাম, স্মার্ট টিভি কেনার সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে স্মার্ট টিভির চাহিদা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছ। স্মার্ট টিভি বিভিন্ন নতুন নতুন ফিচারের জন্য এটি কম সময় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আজকের পোস্টে স্মার্ট টিভি কেনার সময় যে বিষয়গুলো জানা দরকার তা নিয়ে আলোচনা করব।
সূচিপত্র :
ভূমিকা :
স্মার্ট টিভি কেনার আগে যেসব বিষয় লক্ষ রাখতে হবে
বর্তমান সময় আমর অনেক স্মার্ট টিভি ব্যবহার করি বা কিনার কথা ভাবছি। যারা স্মার্ট টিভি কেনার কথা ভাবছেন তাদের জন্য আমাদের আজকের এই পোস্ট। আমাদের আজকের পোস্টে থেকে আপনি জানতে পারবেন স্মার্ট টিভি কেনার আগে যেসব বিষয় জানা দরকার। নিচে স্মার্ট টিভি কেনার আগে যেসব বিষয় জানা দরকার তা উল্লেখ করা হলো -
কেবল যেমন হবে :স্মার্ট TV থেকে সুন্দর আউটপুট পেতে হলে এটিতে এইচডিএমআই ক্যাবল ব্যবহার করতে হবে। বাজার বিভিন্ন দাম ও ব্রান্ডের এইচডিএমআই ক্যাবল পাওয়া যায়। আপনি যাচাই বাছাই করে ভালো মানের একটি এইচডিএমআই ক্যাবল কিনতে পারেন। এক্ষেত্রে ক্যাবলের কোয়ালিটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
স্মার্টি টিভির জন্য ইন্টারনেট গতি যেমন প্রয়োজন : শুধুমাত্র একটি স্মার্ট TV কিনলেই হবে না। এটির সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে উচ্চ গতির ইন্টারনেট। অনেকেই অনলাইনে বিভিন্ন সাইট থেকে সিনেমা বা ভিডিও দেখে থাকেন। উচ্চ গতির ইন্টারনেট না হলে বড় পর্দার স্মার্ট TV ভাল ফলাফল আশা করা যায় না।
টেলিভিশন রাখার দূরত্ব :অনেকেই মনে করে যে, আমি বাজারে গিয়ে বড় আকৃতির একটি স্মার্ট TV কিনে আনবো। বড় আকৃতির টেলিভিশন কিনলই হবে না, আপনি যে রুমে টেলিভিশনটি রাখবেন আগে সেই রুমটির সাইজ জেনে নিন। সাধারণত ৪ ফুট দূরত্ব থেকে ৩২ ইঞ্চির টিভি কেনার পরিকল্পনা করে থাকেন তবে এই দূরত্ব হতে হবে অন্তত ৯ ফুট।
পাওয়ার সেভিং মুড : অনেকেই টেলিভিশনের পাওয়ার সেভিং মুড সবসময় চালু করে রাখেন। সবসময় পাওয়ার সেভিং মুড চালু রাখা ঠিক না এতে আপনার টেলিভিশনের পিকচার কোয়ালিটি ও সাউন্ড কোয়ালিটি পূর্ণভাবে পাবেন না।
টেলিভিশনের ফিচার :অনেকেই স্মার্ট আগে এর ফিচার দেখে তারপর কিনে থাকেন। যদিও ফিচার একটি স্মার্ট টেলিভিশনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেক ফিচার না থাকলে বা যথাযথ কাজ না করলে আপনি স্মার্ট টেলিফোনের মজাই পাবেন না।
রেজ্যুলুশন : যত বেশি পিক্সেলের টিভি, ছবি তত ভালো। স্মার্ট টিভি সত্যিই স্মার্ট কিনা, তা কেনার আগে চেক করা খুব জরুরি। এছাড়া হাই ডায়নামিক রেঞ্জ মানে এইচডিআর সাপোর্টও টিভির পিকচার কোয়ালিটিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
এলইডি না ওলেডি: এলইডি বা ওলেড দুইটি প্রযুক্তিই অসাধারণ। এই ঘরানার মধ্যে আসে প্লাজমা টিভি, যা এখন পাওয়াই যায় না। এরপর আসে এলসিডি, যার কিছু সমস্যার সৃষ্টি করলেও মোটামুটি ভালোই ছিল। এলসিডি প্রযুক্তির উন্নতির ফসল হচ্ছে এলইডি টিভিসমূহ। এলইডি এরপর আসে ওলেড টিভি। সবার শেষে রয়েছে কিউলেস যা স্যামসাংয়ের দামি এলইডি বা ওলেড প্যানেল প্রযুক্তিই নিবেন। তবে ওলেড এর চেয়ে দামে এলইডি অনেকটাই কম। এলইডি টিভিসমূহ মূলত ব্যাকলিট প্রযুক্তি ব্যবহার করে যা ছবি তৈরিতে সমস্ত ক্রিস্টেলকে একটি প্যানেল হিসেবে ব্যবহার করে। অন্যদিকে ওলেড কিন্তু ব্যাকলিট নয়। ওলেড টিভি প্রাতিটি পিক্সিল আলাদাভাবে লাইট আপ একসঙ্গে হয়ে ছবি তৈরি করে।
রিমোট কনট্রোল : চমৎকার রিমোট কনট্রোল দেখে এর প্রেমে পড়ে গিয়ে টিভি কিনে বসবেন না। এই রিমোট যে কোনো সময়েই পরিবর্তন সম্ভব। এছাড়াও কিছু থার্ড পার্টি রিমোট কনট্রোল সত্যিই অসাধারণ। তারপরও রিমোট কন্ট্রোলার ঠিকঠাক আছে কিনা বুঝে নিন।
স্মার্ট টিভির কেনার সময় যে বিষয়ে জানা দরকার তা নিয়ে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আমাদের পোস্টে থেকে আপনি স্মার্ট টিভি কেনার আগে যেসব বিষয় জানতে হবে তা সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছন।
স্মার্ট টিভির ডিসপ্লের এবং সাইজ ধরন :
টেলিভিশন থেকে ভালো ফলাফল আশা করলে এর সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে জানতে হবে। জলবায়ুর ধরন বুঝে বিশ্বের বিভিন্ন মুডে ব্যবহার করার সুবিধা হয়েছে। সাধারণত standard প্রিসেট মুড ব্যবহার করাই ভালো। এছাড়াও ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে মুভি, গান, গেমের জন্য আলাদা আলাদা মুড দেয়া হয়েছে। এই মুড পরিবর্তনে শুধু ডিসপ্লের কালার /আলোর পরিবর্তন হয়না সঙ্গে সঙ্গে সাউন্ডেরও পরিবর্তন হয়।
সাইজ: রুম অনুসারে টিভির সাইজ নির্ধারণ করতে হবে। যে ঘর বা যে রুমে স্মার্ট টিভি রাখা হবে, তা যদি সংকীণ হয় সেক্ষেত্রে টিভি দেখতে কষ্ট হয়ে যাবে। তাই রুম সাইজের ওপর ভিত্তি করে টিভির সাইজ নির্বাচন করতে হবে। টিভি রাখার জায়গা থেকে বসার জায়গার দূরত্ব হিসাব করেই টিভি বেছে নেওয়া ভালো। যত ইঞ্চি টিভি তাকে ১০ দিয়ে ভাগ করে যে ভাগফল পাওয়া যায়, তত ফুট দূরে বসে টিভি দেখার কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। যেমন- ৭৫ ইঞ্চি টিভি দেখা উচিত ৭ ৫ ফুট দূরত্বে বসে। সামান্য এদিক ওদিক হলেও অসুবিধা নেই
স্মার্ট টেলিভিশনের ওয়ারেন্টি
এত দাম দিয়ে টিভি কিনবেন, আর সঙ্গে ওয়ারেন্টি পাবেন না, ব্যাপারটা বেমানান। অদোরাইজড ডিলার থেকে যখনই নতুন টিভি কিনবেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে টিভি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের থেকে ওয়ারেন্টি দেওয়া হয়। তাই আপনার নতুন স্মার্ট টেলিভিশনের সঙ্গে একজন স্মার্ট ইউজার হিসাবে অবশ্যই অফিসিয়াল ওয়ারেন্টি পাওয়ার ব্যাপারটি নিশ্চিত করতে হবে।
স্মার্ট টেলিভিশন কী?
স্মার্ট টেলিভিশন মানেই একগুচ্ছ অত্যাধুনিক ফিচার সম্পন্ন ইলেকট্রনিকস ডিভাইস। তাই স্মার্ট টিভি সত্যিই স্মার্ট কিনা তা কেনার আগে চেক করা জরুরি। স্মার্ট টিভির সুবিধা হচ্ছে, এতে সাধারণ ডিশ লাইনের পাশাপাশি ইন্টারনেটও চলে এবং বিভিন্ন অ্যাপ ইনস্টল করা যায়। স্মার্ট টিভিতে ইউটিউব, নেটফ্লিক্স প্রভৃতি দেখা যায়। এমনকি এতে ফেসবুকও চলে।
কিন্তু বহু ব্রান্ডের স্মার্ট টিভি রয়েছে বাজারে। এতসব স্মার্ট TV ভিড়ে আপনি কোন স্মার্ট টেলিভিশনটা কিনবেন, সেটা নিয়ে বিম্ভান্তিতে থাকা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে একটি স্মার্ট টিভি বা স্মার্ট এলইডি টিভি কেনার সময় কমপক্ষে ১০ টি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। চলুন৷ জেনে নেওয়া যাক সেসব বিষয়গুলো -
বেসিক টিভি ও স্মার্ট টিভির মধ্যে পার্থক্য
স্মার্ট টিভির প্রসেসর বেসিক টিভি থেকে অনেক উন্নত হয় এবং এতে একটি অপারেটিং সিস্টেম থাকে। বর্তমান মার্কেটে সাধারণত অ্যান্ড্রয়েড, ওয়েব এবং লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের স্মার্ট টেলিভিশন হয়েছে। বেশির ভাগ স্মার্ট টিভিতে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। স্মার্ট টিভি বলতে যে TV দিয়ে ইন্টারনেট চালানোর সুবিধা এবং এর মাধ্যমে বর্তমান সময়ের স্মার্ট ডিভাইসের সুবিধা পাওয়া যায় তাই বোঝায়। এতে ইন্টারনেটভিত্তিক বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের সুবিধা থাকে। স্কাইপি, টুইটার, ফেসবুক, ইউটিউব ব্যবহার করা যায়। স্মার্ট টিভিতে ওয়াই ফাই বা ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সুবিধা থাকে। কিন্তু বেসিক টিভিতে সেই সুবিধাগুলো থাকে না
যারা নতুন করে টিভি কেনার কথা ভাববেন, আপনার বাসায় যদি ইন্টারনেট থাকে তাহলে অবশ্যই স্মার্ট টিভি কেনার কথা ভাবা উচিত। স্মার্ট টিভি কেনার আগে আরও দেখে নিতে হবে এতে ইউএসবি পোর্ট সুবিধা আছে কিনা। স্মার্ট টিভি কেনার আগে তা পোর্টেবল হার্ডডিস্ক বা কোন ধরনের ডিজিটাল ফরম্যাট সমর্থন করে, তা অবশ্যই যাচাই করে নিতে হবে। স্মার্ট টিভিতে এইচডিএমআই পোর্ট আছে কিনা তা পরিক্ষা করে দেখুন। কমপক্ষে দুটি ফরম্যাট সমর্থন করে, তা অবশ্যই যাচাই করে নিতে হবে। স্মার্ট টিভিতে এইচডিএমআই আছে কিনা তা পরিক্ষা করে দেখুন।
কোন ব্রান্ডের স্মাট টিভি কিনবেন
ইন্টারনেট সুবিধাযুক্ত টিভিতে ভিডিও দেখার সুবিধা থাকায় অনেকেই টিভি কিনছেন। তবে এ টিভি কেনার আগে জেনে বুঝে, মান দেখে কেনা উচিত। বাজারে অনেক ব্রান্ডের টিভি পাওয়া যায়। আপনি কোন ব্রান্ড এর টিভি কেনার আগে ঠিক করতে হবে। তবে এই ক্ষেত্রে আপনার বাজেট খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনার বাজেট যদি স্বল্প থাকে তাহলে আপনার জন্য পেন্টানিক টিভি কেনা অতি উত্তম। কেননা উপরোক্ত সকল সুবিধাগুলো পেন্টানিক ২৪ ইঞ্চি টিভিটি পাবেন মাত্র ৬ হাজার টাকায়। ৩২ ইঞ্চি বেসিক টিভি পাবেন মাত্র ৯ হাজার টাকায়। আর স্মার্ট টিভি পাবেন ১০৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ১৮ হাজার টাকার মধ্যে। ৫৫ ইঞ্চি 4k টিভি পাবেন মাত্র ৫২৫০০ টাকায়।
স্মার্ট টিভির সুবিধা
স্মার্ট টিভির সুবিধা সম্পর্কে জানব যেহেতু আপনি স্মার্ট টিভি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সেহেতু অবশ্যই আপনাকে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখা ুউচিত। কারণ একটি সাধারণ টিভির চাইতে স্মার্ট টিভির অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে। তাই বর্তমান সময়ে মানুষ সাধারণ টিভির চাইতে স্মার্ট টিভি বেশি কিনে থাকে। স্মার্ট সুবিধা প্রথমে জেনে নেওয়া যাক -
- ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে স্মার্ট টিভি দিয়ে আপনি স্মার্টফোনে যে সকল কাজ করতে পারেন সেই সবগুলো টিভিতে করতে পারবেন।
- স্মার্ট টিভিতে ফেসবুক ব্যবহার করতে পারবেন। যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের নাটক সিনিমাসহ বাচ্চাদের কার্টুন দেখতে পারবেন।
- স্মার্ট টিভিতে পেনড্রাইভ ব্যবহার করে মুভি দেখা যায়। এক্সট্রা কোন কিছু কেনার প্রয়োজন হবে না স্মার্ট টিভি থাকলে।
- স্মার্ট টিভিতে আপনি রিমোটের সাহায্যে সকল ধরনের কাজ কন্ট্রোল করতে পারবেন। দাম কম হওয়ার শর্তেও এখানে আপনি অনেক বেশি সুবিধা ভোগ করবেন।
স্মার্ট টিভির অসুবিধা
স্মার্ট টিভির অসুবিধাগুলো জেনে নেওয়া যাক। সাধারণত আমরা স্মার্ট টিভির সুবিধা নিয়ে বেশি হাইলাইট করে থাকি কিন্তু এর বেশ কিছু অসুবিধা রয়েছে। অবশ্যই টিভি কেনার আগে আমাদের এই অসুবিধাগুলো জেনে নিতে হবে। যদি আপনি প্রথম স্মার্ট টিভি কিনতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা রাখা উচিত।
স্মার্ট টিভির সব থেকে বড় সুবিধা হলো এখানে বাচ্চারা সব সময় টিভির সামনে বসে থাকে। সাধারণত তারা সারাদিন কার্টুনসহ বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখতে থাকে। এগুলো তাদের মানসিক বিকাশের উপরে প্রভাব ফেলে। মায়েরা বাচ্চাদের শান্ত করে রাখার জন্য যেকোনো ধরনের ভিডিও অথবা কার্টুন দিয়ে টিভির সামানে বসিয়ে রাখে।
যদি আপনি ভালোভাবে সবকিছু বিষয়ে জেনে না নেন তাহলে অনেক সময় স্মার্ট টিভির কোন কিছু নষ্ট হয়ে গেছে সম্পন্ন টিভি অচল হয়ে পড়ে। এরপর থেকে আপনি কোন কিছুই এখানে ব্যবহার করতে পারবেন না। তাই স্মার্ট টিভি কেনার আগে আপনাকে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হবে।
স্মার্ট টিভি চালানোর নিয়ম
স্মার্ট টিভি চালানোর নিয়ম সম্পর্কে এখন জানবো। আপনি যদি স্মার্ট টিভি ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই এ বিষয়গুলো জেনে রাখতে হবে। কারণ আপনি যদি আপনি যদি সঠিকভাবে স্মার্ট টিভি চালাতে না পারেন তাহলে এটি নিয়ে লাভ। তাই আগে আপনাকে স্মার্ট টিভির পরিচালনা করতে হয় সেগুলো জেনে নিতে হবে।
স্মার্ট টিভি সকল বিষয় সেটা করার পরে আপনাকে পাওয়ার সাপ্লাই দিতে হবে এরপর আপনাকে সেটিকে অন করতে হবে। টিভির সাথে যে রিমোটটি দেওয়া হয় সেটা দিয়ে আপনাকে কন্ট্রোল করতে হবে। যদি আপনার বাসায় ওয়াইফাই থাকে তাহলে ওয়াইফাই থাকে তাহলে ওয়াইফাই কানেকশন দিতে হবে অথবা ডিস লাইন কানেকশন দিয়ে চালাতে হবে।
টিভিতে আপনি পেনড্রাইভ দিয়েও যেকোনো ধরনের ভিডিও এবং মুভি দেখতে পারেন। এখন ওয়াইফাই কিভাবে ব্যবহার করা যায় এ বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক। কারণ ওয়াইফাই কানেকশন দিয়ে আপনি যেকোনো ধরনের ইন্টারনেট এর কাজ করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি আপনার মোবাইলের ইন্টারনেট দিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন। যেভাবে আপনি মোবাইলে ওয়াইফাই কানেকশন করেন সেভাবে টিভিতে করতে হবে।
আমাদের মন্তব্য
স্মার্ট টিভি কেনার আগে যা যা করণীয় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যেহেতু বর্তমান সময়ে স্মার্ট টিভির দাম অনেক বেশি বার বার কেনা সম্ভব নন। একবার কিনলে যেন অনেক বছর চালাইতে পারি সেই হিসাবে আমাদের স্মার্ট টিভি কিনতে হবে। আমাদের আলোচনা ছাড়া কোন প্রশ্ন বা মন্তব্য থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা আপনাদের সঠিক তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব।
আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url