চিরতরে মেছতার দূর করার চিকিৎসা আছে হোমিওপ্যাথিতেও। ত্বকের দাগ দূর করতে যেসব হোমিওপ্যাথি ওষুধ রয়েছে তার মধ্যে বার্বারিস একোপুলিয়াম উল্লেখযোগ্য। তবে এসব নিজে নিজে ব্যবহার না করে অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
আপনি যদি মেলাসমা নামে পরিচিত ত্বকের ক্রমাগত এবং প্রায়ই কষ্টদায়ক অবস্থার দ্বারা বিরক্ত হয়ে থাকেন। আমরা এটির চ্যালেঞ্জগুলি বুঝতে পারি এবং আমরা এখানে আপনাকে আমাদের মেলাসমা হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা কিটের মাধ্যমে চিকিৎসা জন্য একটি বিশেষ পদ্ধতির সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে এসেছি।
সূচিপত্র :
চিরতরে মেছতা দূর করতে হোমিওপ্যাথি ঔষধ
চিরতরে মেছতা দূর করার অনেক উপায় রয়েছে তার মধ্যে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা একটি অন্যতম। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকর মাধ্যমে কম সময়ে মেছতা দূর করা সম্ভব। বাংলাদেশের প্রায় সব জায়গায় এই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক রয়েছে। নিম্ন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে :
হারমানের ভারসাম্য : যদি মেলাসমা হরমোনের ওঠানামার সাথে যুক্ত থাকে, তবে আমাদের প্রতিকারের লক্ষ্য হরমোনের ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করা, সম্ভাব্যভাবে মেলাসমার তীব্রতা হ্রাস করা।
পাচন স্বাস্থ্য : যাদের গ্যাস্ট্রিক লক্ষণগুলি মেলাসমায় অবদান রাখে তাদের জন্য, আমাদের প্রতিকারগুলো এই সমস্যাগুলিকে লক্ষ্য করে, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সুস্থ্তা এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের উপর এর সম্ভাব্য প্রভাবকে প্রচার করে।
লিভার সাপোর্ট : লিভারের ব্যাধি মেলাসমার সাথে যুক্ত হতে পারে। আমাদের চিকিৎসার কিটে এমন প্রতিকার রয়েছে যা যকৃতের কার্যকারিতাকে সমর্থন করে, সম্ভাব্যভাবে মেসতার চিকিৎসা করা সম্ভব।
উন্নত ত্বকের চেহারা : সময়ের সাথে সাথে ত্বকের উজ্জ্বলতা নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করে মেছতার সাথে সাথে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
আপনি যদি আপনার ত্বকের চিরতরে মেছতা দূর করার জন্য হোমিওপ্যাথি ঔষধ সেবন করতে চান তাহলে নিচে দেওয়া হোমিওপ্যাথি ওষুধ সেবন করতে পারেন। যেমন-
সালফার
এন্টিম ক্রিম
হিপার সালফার
সাইলিসিয়া
সিলিকা
গ্রাফাইটিস
আমরা উপরে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকর ফলাফল এবং বিভিন্ন ঔষধের নাম বর্ণনা করছি। যা আপনাদের মেছতা দূর করতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি আমরা মেছতক হওয়ার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
এলোভেরা দিয়ে মেছতক দূর করার উপায়
২ চামচ এলোভেরা নিন অথবা কুচিয়ে নিন এরপর৬ শসার সঙ্গে এক চামচ বেসন এবং এক চামচ গোলাপ জল ভালোভাবে মিশিয়ে যেখানে মেছতার দাগ রয়েছে সেখানে লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ভালোভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন এভাবে আপনারা সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন ব্যবহার করবেন আপনার মেছতা আস্তে আস্তে দূর হয়ে যাবে।
মেছতা বা মেলাসমা হলো ত্বকের একটি পিগমেন্টেশন ডিসঅর্ডার। বেশিরভাগ সময় নারীরাই আক্রান্ত হয়। সাধারণত শরীরে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা বেড়ে গেলে গালে এবং মুখে হালকা বা গাড় বাদামি রঙের দাগ দেখা দেয়। এক্ষেত্রে মুখে কালচে ছোপ বা প্যাচ পড়ে, যা মুখের সৌন্দর্য অনেকটাই নষ্ট করে দেয়। অনেক ক্ষেত্রে মুখ - কপালসহ বুকেও হতে পারে মেছতা।
মেছতা দূর করার ফেসওয়াস
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মেছতার কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে সূর্যের আলট্রাভায়োলেট রশ্মির প্রভাব, বংশগত কারণ, গর্তধারণ, হরমোনজনিত সমস্যা ইত্যাদি কারণে মেছতা হয়ে থাকে।
সাধারণত ত্বকের কোন অংশ যদি দীর্ঘসময় রোদের ক্ষতিকর আলট্রাভায়োলেট রশ্মির সংস্পর্শে আসে সেখানে মেছতা দেখা দেয়।
মুখ, গলার, ঘারে, পিঠে একধরনের মেছতার মতো কালো দাগ হয়, একে বলে অ্যাকান্হোসিস নিগ্রিকান্স। সথূলতা থাকলে বা পরিবারে ডায়াবেটিসের ইতিহাস থাকলে এই ধরনের কালো দাগ পড়তে পারে।
এছাড়া বেশি কসমেটিকস, রাসায়নিক দেওয়া ক্রিম মুখে ব্যবহার করলে একধরনের গুটি গুটি কালো দাগ হয় সারা মুখে। একে বলে পিগমেন্টেড কনট্যাক্ট ডার্মাটাইটিস। বিশেষ করে প্রসাধনী থেকে এমন ত্বকের সমস্যা দেখা দেয়।
হাই ব্লাড প্রেসারের ঔষধ, ডায়াবেটিসের ঔষধ বা বিভিন্ন ধরনের ঔষধের পাশ্ব প্রতিক্রিয়াতেও অনেক সময় মেছতার মতো এমন দাগ হতে পারে
মেছতা হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে তার মধ্যে কিছু কারণ উপরে উল্লেখ করা হয়েছে। আপনার যদি মেছতা হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে মেছতা দূর করতে হবে। এর জন্য আপনাকে মেছতা দূর করার উপায় জানতে হবে।
মেয়েদের মেছতা দূর করার উপায়
জেনে রাখা ভালো মেছতার দাগ দ্রুত যায় না। সময় দিতে হবে এবং ধৈর্য রাখতে হবে।
প্রথমেই মেছতার কারণ খুঁজতে হবে। কোন ঔষধের পাশ্বপ্রতিক্রিয়া হলে সে ঔষধ বন্ধ করতে হবে।
সরাসরি সূর্যের আলোর প্রভাব থেকে ত্বককে মুক্ত রাখতে হবে। রোদে গেলে ত্বক ঢেকে রাখতে হবে। এছাড়া ভালো মানের সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।
ঘরোয়া উপায়ে পাতিলেবুর রসে চিনি মিশিয়ে তুলা দিয়ে সারা মুখে লাগিয়ে নিন। ২০ - ৩০ মিনিট পরি ধুয়ে ফেলুন। এতেও উপকার হবে।
বার্বারিস ইকুইফোলিয়াস মাদার অলিভ অয়েল অথবা গোলাপ জলের সাথে ১:৯ অনুপাতে মিশিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করলে মেছতার রোগীর জন্য উপকারী।
আজকাল প্রায় সবাই ত্বক নিয়ে বেশ সচেতন। সুস্থ ও উজ্জ্বল ত্বক পাওয়ার জন্য কতকিছু না করে থাকেন। তারমধ্যে ব্রাণ, রাশ, মেছতা ইত্যাদির স্বীকার হতে হয়। বিশেষ করে মুখের ওপর মেছতার দাগ হলে তা মেনে নেওয়া খুব কঠিন। শুষ্ক ত্বকে এই সমস্যা বেশি হয়।কারণ শুষ্ক ত্বক মানেই আর্দ্রতা কম। আর্দ্রতার অভাবে কালচে ছোপ ভরে যায় মুখমণ্ডল। মেছতার এই কালচে ছোপ ঢাকতে সবসময় প্রসাধনীও কাজে আসে না। আবার সময়মতো যত্ন না নিলেও বেড়ে যায় এই সমস্যা।
মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপর
তাই মেছতার দাগ চিরতরে দূর করার জন্য ৩টি ঘরোয়া উপায় রয়েছে। চলুন সেগুলো জেনে নেওয়া যাক। মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপর য়র প্রথমের দিকের পদ্ধতি হলো ঘরোয়া পদ্ধতিসমূহ। আগে আমরা নিজেরা বাড়িতে মোছতা দূর করার চেষ্টা করে থাকি। বাড়িতে চেষ্টা করা কিছু ঘরোয়া উপর নিয়ে আলোচনা করা হলো
আলুর রস
আলুতে থাকা স্টার্চ, ত্বকের মৃত কোষ সরিয়ে ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। আলুর খোসা ছাড়িয়ে গ্রেট করে নিন প্রথমে। এরপর ছাঁকনি দিয়ে গ্রেট করা খোসা থেকে রস বের করে, মুখে লাগিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে ১ দিন পরপর ব্যবহার করতে থাকুন।
লেবু এবং মধু
লেবুর রসে আছে ভিটামিন সি। এই ভিটামিন সি এর সঙ্গে মধুর মতো অ্যান্ট - ইনফ্লেমেটরি উপাদান মিশলে তার গুণ অনেকখানি গরম পানি ধুয়ে ফেলুন। কয়েকদিন ব্যবহার করলে ত্বকের দাগছোপ দূর হয়ে যাবে।
অ্যাপল সিডার ভিনিগার
অ্যাপল সিডার ভিনিগার কিন্তু সরাসরি মুখে মাখা যায় না। পানির সঙ্গে মিশিয়ে শুধুমাত্র ওই দাগযুক্ত জায়গায় মাখতে পারেন। তবে বেশিক্ষণ ত্বকে রাখবেন না। মিনিট পাঁচেক রাখলেই হবে।
হলুদ:
হলুদ মানে আমরা বুঝি মসলা, কারণ হলুদ তো সচরাচর তরকারিতে ব্যবহার করে। কিন্তু হলুদ আমাদের ত্বকের মেছতা দূর করতে ভীষণ কার্যকারী। হলুদে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের মেছতা দূর করতে সাহায্য করে। সেজন্য হলুদ ভালোভাবে বেটে অথবা ব্লেন্ডার করে নিয়ে সন্ধ্যার পর যেখানে যেখানে মেছতা রয়েছে, সেখানে লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের মেছতা দূর হয়ে যাবে। হলুদ রোদে থাকা অবস্থায় ব্যবহার করবেন না এতে ত্বকের অনেক ক্ষতি হবে।
শসা:
২ চামচ শসা গ্রেট করে নিন অথবা কুচিয়ে নিন এরপর৬ শসার সঙ্গে এক চামচ বেসন এবং এক চামচ গোলাপ জল ভালোভাবে মিশিয়ে যেখানে মেছতার দাগ রয়েছে সেখানে লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ভালোভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন এভাবে আপনারা সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন ব্যবহার করবেন আপনার মেছতা আস্তে আস্তে দূর হয়ে যাবে।
টক দই:
টক দই আমাদের স্কিনের জন্য ভীষণ উপকারী। থাকা ব্যাকটেরিয়া আমাদের ত্বক ভিতর থেকে ক্লিন করতে সাহায্য করে। আর ত্বক যখন ভেতর থেকে পরিষ্কার থাকে তাহলে মেছতা হবার ভয় থাকে না। তিন চামচ টক দই ভালোভাবে ফেটিয়ে তার সঙ্গে এক চামচ মধু দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে যেখানে যেখানে মেছতার দাগ রয়েছে, সেখানে লাগিয়ে রাখুন ৩০ মিনিটের জন্য। তিরিশ মিনিট পর ত্বক ভালোভাবে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, শীতের সময় হলে হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুবেন।
মুলতানি মাটি :
মুলতানি মাটিকে অনেকে ফেসিয়াল প্যাক বলে থাকে। কারণ মুলতানি মাটি ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বক ভিতর থেকে ক্লিন হতে সাহায্য করে। এক চামচ মুলতানি মাটির সাথে হাফ চামচ মধু এবং পরিমাণ মতো গোলাপজল দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এবার ১৫ মিনিটের জন্য ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। যখন দেখবেন হালকা টানটান অনুভব হচ্ছে, তখন আপনারা কথা বলবেন না তাহলে চামড়া কুচকে যেতে পারে। এরপর ত্বক ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন এভাবে আপনারা সপ্তাহে তিন দিন করবে মেছতা অনায়াসে দূর হয়ে যাবে।
উপরে উল্লেখ্য পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনারা বাড়িতে সাধারণ কিছু উপকরণ এর সাহায্যে মেছতা দূর করতে পারবেন। বাড়িতে থাকা উপকরণের সাহায্য মেছতা দূর করার ফলে আপনার বেশি খরচ হবে না। এবার আমারা যদি চিরতরে মেছতা দূর করতে চান তাহলে নিচের অংশটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
মেছতা দূর করতে টমেটো ও পেঁপে
টমেটো মেছতা দূর করতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে। টমেটোতে যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে তা আমাদের ত্বকের মেছতা দূর করতে ভীষণ উপকারী। চার চামচ টমেটোর রস এবং হাফ চামচ ময়দা এর সঙ্গে মিশিয়ে তার সাথে হাফ চামচ অলিভ অয়েল দিয়ে ২০ মিনিটের জন্য ত্বকে লাগিয়ে রাখুন এভাবে ব্যবহার করলে মেছতা খুব তারাতাড়ি দূর হবে।
আমরা সচরাচর সকল রোগের শেখা। আর সেজন্য ত্বকে মধু ব্যবহার করলে মেছতা খুব তাড়াতাড়ি দূর হয়ে যাবে। পাকা পেঁপেতে যে ভিটামিন ই রয়েছে তা আমাদের মেছতা দূর করতে সাহায্য করে। তার পাশাপাশি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে। ২ চামচ পেঁপের সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস ভালোভাবে মিশিয়ে ত্বকে এপ্লাই করুন। এবার ১৫ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এভাবে আপনারা সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করবেন চিরতরে মেছতা দূর হবে।
চিরতরে মেছতা দূর করার উপায়
মেছতা যদি আপনি চিরতরে দূর করতে চান তাহলে আপনি নিম্ন উল্লেখ পদ্ধতিতে করতে পারবেন। যদি কেউ চিরতরে মেছতা দূর করতে চান তাও সম্ভব। কিন্তু তার জন্য আপনাকে কিছু টাকা ব্যয় করতে হবে। চিরতরে মেছতা দূর করার উপায়গুলো নিচে দেওয়া হলো-
মলম বা ক্রিম ব্যবহার:
আপনার যে সকল স্থানে মেছতা দেখা দিয়েছে সে সকল স্থানে ক্রিম অথবা মলম ব্যবহার করতে হবে। ব্যবহারের আগে আপনি অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিবেন। কারণ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া প্রোডাক্ট ব্যবহার করলে এতে ক্ষতি হবে।একেক জনের স্কিন একেক রকম সবার মুখে সব ক্রিম বা মলম নেওয়া প্রয়োজন। তারপর ডাক্তার যতদিন প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ব্যবহার করতে বলে সেই অনুযায়ী ব্যবহার করলে মেছতা চিরতরে দূর হয়ে যাবে।
অন লেজার পদ্ধতি করার মাধ্যমে চিরতরে মেস্তা দূর করা সম্ভব। কিন্তু লেজার পদ্ধতি একটু ব্যয়বহুল হওয়ার জন্য সবার পক্ষে এটি সম্ভব হয় না। আর যদি আপনারা পারেন তাহলে রেজার পদ্ধতি করার মাধ্যমে আপনাদের ত্বক থেকে মেছতা দূর করতে পারবেন। অনেকে ব্যয়বহুল হলেও মনে করেন যে কিভাবে ত্বক সুন্দর বা ম্যাচতা দূর করা যায় সেক্ষেত্রে আপনারা এই লেজার পদ্ধতি নিতে পারেন। সবচেয়ে ভালো আপনি যদি প্রাকৃতিক উপায়ে মেছতা দূর করতে পারেন কারণ প্রাকৃতিক উপায়ে মেছতা দূর করার ক্ষেত্রে কোন ভয় থাকে না স্কিন খারাপ হবার।
উপরে উল্লেখ্য পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনারা চিরতরে মেছতা দূর করতে পারবেন। মেয়েদের পাশাপাশি পূরুষের ও মেচতা হয়ে থাকে পুরুষদের মেছতা দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত নিম্নে উল্লেখ করা হয়েছে।
পুরুষের মেছতা দূর করার উপায়
নারীদের পাশাপাশি পুরুষের ত্বকে মেছতা হতে পারে। তবে মেছতার দাগ দূর করার ক্ষেত্রে নারীদের তুলনায় পুরুষের একটু বেশি সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। কারণ বেশিরভাগ পুরুষের ত্বক শুষ্ক হয়ে থাকে। ভুল পদ্ধতি অবলম্বন করার ফলে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের পাশ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
তবে পুরুষের ত্বকের মেছতা দূর করার ক্ষেত্রে ক্রিমের তুলনায় যেসব ঘরোয়া পদ্ধতিগুলো রয়েছে সেগুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে বেশি সুফল পাওয়া যায়। পুরুষের মেছতা দূর করার জন্য যেসব ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যেহেতু মেছতা দূর করার ক্রিম সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন সেহেতু ডাক্তারেরা সাধারণত পুরুষের মেছতা দূর করার জন্য যেসব ক্রিম ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন সেগুলো হলো -
Hydroo 2% Cream
Mela care Cream
Betavet-N Cream
Hydroquinone Cream
Melanyc Cream
উপরে উল্লেখ্য পদ্ধতি ব্যবহার করে পুরুষরা মেছতা দূর করতে পারবেন। তুলনামূলক ভাবে পুরুষদের মেছতা কম দেখা যায়। তবে অনেকের হয়ে থাকে, তারা আমাদের উল্লেখ্য ক্রিম ব্যবহার করে কম সময়ে মেছতা দূর করতে পারবেন।
আমাদের মন্তব্য
আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছে যাদের মেছতার সমস্যা রয়েছে এবং তারা এর সমাধান সম্পর্কে জানতে চান তাদের জন্য আমাদের আজকের এই পোস্ট।ত্বকের দাগ দূর করতে যেসব হোমিওপ্যাথি ওষুধ রয়েছে তার মধ্যে বার্বারিস একোপুলিয়াম উল্লেখযোগ্য। তাছাড়া লক্ষণ অনুসারে থুজা, সিফিলিনাম, কেলিব্রোম, আর্সেনিক, সিফিয়া ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।
আমাদের আলোচনা ছাড়া কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা আমাদের সঠিক তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব।
আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url